Bismillahir Rahmanir Rahim.... Thank you a lot for visiting my Free Speech. I've tried to give some information to you through this blog
Saturday, July 26, 2014
DSLR Accessories
Today I'm gonna show you something about DSLR Accessories.
If you are interested to start your profession as a photographer,you need these Accessories.
At 1st Camera....
Your DSLR camera should be perfect for your photograph.
Here some of DSLR which is reasonable and good feature.
Then you need your personal card.
Here is some DEMO....
Here is some option ....
* Wedding event photography
* Pre/post wedding photography
* Cinematography,Modeling,Documentary
* Professional Port Folio
* Product photography &
* Social Event photography.
* Pre/post wedding photography
* Cinematography,Modeling,Documentary
* Professional Port Folio
* Product photography &
* Social Event photography.
So enjoy your photography life
Labels:
Cinematography,
Documentary,
event,
Modeling,
photography,
Pre/post wedding,
Product photography,
Professional Port Folio,
Social Event photography,
Wedding
Thursday, July 24, 2014
Types Of Firend
By born you got parents as your friend.And they are the best for your life.
But when you are growing you need some people as your friend.
And most of the time you will find them in different situation in your life.
Now I would like to share types of friend from my point of view-
Number 1 Childhood friend
The most effective person of your life is Childhood friend.
From those person you will gate your manner,gesture,norms,rules,regulation everything what you need.
Most of the time these people can not forget you.
Number 2 School friend
These friends are very sensitive but duration is very long.
Generally school friends learn you Unity.
But it also learn you Grouping.
School friends are your Power.
School friends are essential for some naughty work at that time.
School friends can be your life time friend.
Number 3 College friend
As like school friend you will meet some people in your college life as your best friend.
These friends are not always permanent in your life.
And the turning point of your life is your College time.
This is time to change your life and how you want to see you in future.
Number 4 University friend
When you are setting your goal that time you will get some friend for your benefits.
Here is the competition in every second So your friends can be your competitor.
But you will learn from this friend how to sacrifice how to manage how to take advantage everything what you want.
Sometimes you will see some friends to be selfish.
Sometimes you will get them to protect you.
Number 5 Partner friend
The most critical thing is to find a friend as a partner.
It's not your Girl friend or Boy friend.
It's your Real friend who doesn't care anyone for you.
These friends are limited.
And
Your Traveler
Your Adviser
Your Cashier
Your Worker
Your Happiness
Your Sadness
Your wrestling partner
Everything what you need will find from these people.
My simple specification is here.It can be wrong or right.
Be happy with friends.
Don't be jealous.
Find the best friend for your life.
One thing remember friends doesn't want anything from you except your happiness.
So enjoy your Friendship...........................
Labels:
Adviser,
Cashier,
Childhood friend,
College friend,
Friendship,
Happiness,
mosquitofreespeech,
Partner friend,
Sadness,
School friend,
Traveler,
University friend,
Worker
Tuesday, July 22, 2014
প্রেম একটি শিক্ষা
"প্রেমে মরা জলে ডোবেনা" কথাটি কতটুকু সত্য মিথ্যা এ বিষয়ে আমার জ্ঞান নাই।তবে প্রেম যে মানুষের জীবন পরিবর্তন করতে পারে এক্ষেত্রে আমি একমত।
আমার কাছে নারী পুরুষের প্রেমের দুইটি ভাগ আছে-
১\ বিয়ের আগে প্রেম
২\বিয়ের পরে প্রেম
বিয়ের আগের প্রেম সম্পর্কে বলতে গেলে আমার কাছে একটা বিষয় মনে হয়,বিয়ের আগের কাউকে গভীর ভালবাসা আর পাবলিক টয়লেটের ট্যাঙ্কিতে চুবনি খাওয়া একই কথা।
এই প্রেম একজন ছেলে অথবা মেয়েকে ধ্বংস করতে যথেষ্ট,
আবার একজন ছেলে অথবা মেয়েকে সফলতার শীর্ষে নিয়ে যেতেও যথেষ্ট ।
আর বিয়ের পরের প্রেম সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান না থাকায় কিছু বললাম না, আমি মনে করি খাটি জিনিস একটু দামি হয় আর এর মজাটাও দামি।
আমার কাছে নারী পুরুষের প্রেমের দুইটি ভাগ আছে-
১\ বিয়ের আগে প্রেম
২\বিয়ের পরে প্রেম
বিয়ের আগের প্রেম সম্পর্কে বলতে গেলে আমার কাছে একটা বিষয় মনে হয়,বিয়ের আগের কাউকে গভীর ভালবাসা আর পাবলিক টয়লেটের ট্যাঙ্কিতে চুবনি খাওয়া একই কথা।
এই প্রেম একজন ছেলে অথবা মেয়েকে ধ্বংস করতে যথেষ্ট,
আবার একজন ছেলে অথবা মেয়েকে সফলতার শীর্ষে নিয়ে যেতেও যথেষ্ট ।
আর বিয়ের পরের প্রেম সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান না থাকায় কিছু বললাম না, আমি মনে করি খাটি জিনিস একটু দামি হয় আর এর মজাটাও দামি।
Monday, July 21, 2014
একজন ছাত্র/ছাত্রীর স্বপ্ন
"লেখা পড়া করে যে গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে" এই প্রবাদ শুনেই একজন ছাত্র/ছাত্রী প্রথম স্বপ্ন দেখা শুরু করে।কিন্তু তাদের এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য তাদের বাবা মার জন্মের পর থেকেই একরকম যুদ্ধে নামতে হয়।তাদের বাচ্চা যখন তার বাবা মাকে চিনতে শুরু করেছে তখনই তার ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে এক গাঁদা বইয়ের ঝুলি।তাকে বোঝানো হচ্ছে বড় হতে হলে তোমাকে অমুক স্কুলের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।তা না হলে সব শেষ।ভর্তি পরীক্ষা নামক যে মানসিক নির্যাতনটি করা হয় তাতে প্রায় বাচ্চারাই ৯০% মার্ক পায়।পাঁচ বছরের একটি শিশু যখন ৯০% মার্ক পেয়ে একটি ভাল স্কুলে ভর্তি হতে পারছেনা তখন আমরা সুশীল সমাজ কিভাবে বলি আমাদের দেশ শিক্ষা ক্ষেত্রে উন্নতি করছে!যখন ওই শিশুটি একটি নিন্ম মানের স্কুলে ভর্তি হয় তখন ই আবার সুশীল সমাজ তাকে কটাক্ষ করে।
এখানেই শেষ না।আমি সাধুবাদ জানাই পি এস সি এবং জে এস সি নামক দুইটা পরীক্ষা ব্যবস্থার।
যারা এই পরীক্ষা দুটোয় উত্তীর্ণ করবে তারাই পরবর্তী শ্রেণীতে উঠতে পারবে।
কিন্তু যখনই এস এস সি নামক পরীক্ষাটা শেষ হয় শুরু হয়ে যায় জিবনে গাড়ি ঘোড়া চড়ার জন্য নতুন এক পরীক্ষার,যেখানে ভাল কলেজের সংখ্যা খুবি কম অথচ এ প্লাসের সংখ্যা নিন্মমানের কলেজেও জায়গা হচ্ছেনা।তবুও ভাল কিছু করার আশায় কেউই পিছপা হয়না,এগিয়ে যায় সামনের দিকে।
এর পরেই একজন ছাত্র/ছাত্রীর জীবনের সব থেকে ভাল সময়,কিন্তু সবার কপালে জোটেনা সেই সময়টা।এইচ এস সি পরীক্ষার পর তাকে নামতে হয় এক ভয়াবহ জীবন মরণ যুদ্ধে যা কিনা তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে।কিন্তু বাংলাদেশ এত ছাত্র/ছাত্রী চায়না,সে চায় হাতে বাছা ১০০ জনের ভিতর থেকে ১০ জন আর বাকি ৯০ জনের কোন দায়িত্তই যেন তার না।
দেশের নামকরা প্রতিষ্ঠানই বুয়েট, মেডিকেল,পাব্লিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন দৈব শক্তির অধিকারী একজন ছাত্র/ছাত্রী পড়ে তখন তারই সাথে কলেজ পাঁশ করা ছাত্র/ছাত্রী কোথাও চান্স না পেয়ে সুশীল সমাজের কটাক্ষ খাচ্ছে।
এইসব ছাত্র/ছাত্রীদের ভিতরে যাদের বাবার টাকা বেশি তারা হয় বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে অথবা দেশের নামকরা কোন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু ওহে বাংলাদেশ আপনি ভুলে যাবেন না আপনি মধ্যবিত্ত আর নিন্মবিত্ত দিয়েই তৈরি।
যাদের বাবার অঢেল টাকা নেই তারা কি উচ্চ শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে নাকি বলবেন তাদের মেধা নেই।
আর কত মেধার পরীক্ষা নিবেন???
দেশে জাঁতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নামে এক বিশাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে।সেখানেও ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে পড়তে হয়।কিন্তু সেখানে নেই কোন শিক্ষাদান।যেটুকু করার তা ছাত্র/ছাত্রীকে নিজ উদ্বেগে করতে হয়।
আর যাদের জায়গা জাঁতীয় বিশ্ববিদ্যালইয়েও হচ্ছেনা তারা সাধারণ ডিগ্রী অথবা কোন নিন্মমানের কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কিন্তু সবার ভাগ্যে শেষ পর্যন্ত যাওয়া আর হয়না।কারন এসব প্রতিষ্ঠানে পড়তে গেলেও তাদের খরচ আওতার বাইরে চলে যায়।তাই অনেকেই উচ্চশিক্ষার আশা ছেড়ে চাকরীর পিছনে ছোটে এবং পেয়েও যায় অনেকে,হতে পারে চাকরিটা একটা অতি নিন্মমানের কিন্তু টাকা তো পাচ্ছে।কিন্তু যখন ঐ ছাত্র/ছাত্রি তারই সহপাঠীদের দেখে কোন উচ্চতর পদে তখন নিজের উপর দোষ চাপানো ছাড়া আর কিছুই থাকে না,আর একটু পড়তে পারলে হয়ত আমিও ঐ অবস্থানে যেতে পারতাম............
আমি ধিক্কার জানাই ঐ অবস্থানের যেখানে মেধার সঠিক মূল্যায়ন নাই যেখানে ৯০ভাগ ছাত্রছাত্রী বঞ্চিত হয় ভাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে যেখানে একজন স্নাতক ডিগ্রী নিয়ে আজ দিনমজুর ধিক্কার সে সমাজ ব্যবস্থার।
এখানেই শেষ না।আমি সাধুবাদ জানাই পি এস সি এবং জে এস সি নামক দুইটা পরীক্ষা ব্যবস্থার।
যারা এই পরীক্ষা দুটোয় উত্তীর্ণ করবে তারাই পরবর্তী শ্রেণীতে উঠতে পারবে।
কিন্তু যখনই এস এস সি নামক পরীক্ষাটা শেষ হয় শুরু হয়ে যায় জিবনে গাড়ি ঘোড়া চড়ার জন্য নতুন এক পরীক্ষার,যেখানে ভাল কলেজের সংখ্যা খুবি কম অথচ এ প্লাসের সংখ্যা নিন্মমানের কলেজেও জায়গা হচ্ছেনা।তবুও ভাল কিছু করার আশায় কেউই পিছপা হয়না,এগিয়ে যায় সামনের দিকে।
এর পরেই একজন ছাত্র/ছাত্রীর জীবনের সব থেকে ভাল সময়,কিন্তু সবার কপালে জোটেনা সেই সময়টা।এইচ এস সি পরীক্ষার পর তাকে নামতে হয় এক ভয়াবহ জীবন মরণ যুদ্ধে যা কিনা তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে।কিন্তু বাংলাদেশ এত ছাত্র/ছাত্রী চায়না,সে চায় হাতে বাছা ১০০ জনের ভিতর থেকে ১০ জন আর বাকি ৯০ জনের কোন দায়িত্তই যেন তার না।
দেশের নামকরা প্রতিষ্ঠানই বুয়েট, মেডিকেল,পাব্লিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন দৈব শক্তির অধিকারী একজন ছাত্র/ছাত্রী পড়ে তখন তারই সাথে কলেজ পাঁশ করা ছাত্র/ছাত্রী কোথাও চান্স না পেয়ে সুশীল সমাজের কটাক্ষ খাচ্ছে।
এইসব ছাত্র/ছাত্রীদের ভিতরে যাদের বাবার টাকা বেশি তারা হয় বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে অথবা দেশের নামকরা কোন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু ওহে বাংলাদেশ আপনি ভুলে যাবেন না আপনি মধ্যবিত্ত আর নিন্মবিত্ত দিয়েই তৈরি।
যাদের বাবার অঢেল টাকা নেই তারা কি উচ্চ শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে নাকি বলবেন তাদের মেধা নেই।
আর কত মেধার পরীক্ষা নিবেন???
দেশে জাঁতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নামে এক বিশাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে।সেখানেও ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে পড়তে হয়।কিন্তু সেখানে নেই কোন শিক্ষাদান।যেটুকু করার তা ছাত্র/ছাত্রীকে নিজ উদ্বেগে করতে হয়।
আর যাদের জায়গা জাঁতীয় বিশ্ববিদ্যালইয়েও হচ্ছেনা তারা সাধারণ ডিগ্রী অথবা কোন নিন্মমানের কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কিন্তু সবার ভাগ্যে শেষ পর্যন্ত যাওয়া আর হয়না।কারন এসব প্রতিষ্ঠানে পড়তে গেলেও তাদের খরচ আওতার বাইরে চলে যায়।তাই অনেকেই উচ্চশিক্ষার আশা ছেড়ে চাকরীর পিছনে ছোটে এবং পেয়েও যায় অনেকে,হতে পারে চাকরিটা একটা অতি নিন্মমানের কিন্তু টাকা তো পাচ্ছে।কিন্তু যখন ঐ ছাত্র/ছাত্রি তারই সহপাঠীদের দেখে কোন উচ্চতর পদে তখন নিজের উপর দোষ চাপানো ছাড়া আর কিছুই থাকে না,আর একটু পড়তে পারলে হয়ত আমিও ঐ অবস্থানে যেতে পারতাম............
আমি ধিক্কার জানাই ঐ অবস্থানের যেখানে মেধার সঠিক মূল্যায়ন নাই যেখানে ৯০ভাগ ছাত্রছাত্রী বঞ্চিত হয় ভাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে যেখানে একজন স্নাতক ডিগ্রী নিয়ে আজ দিনমজুর ধিক্কার সে সমাজ ব্যবস্থার।
Subscribe to:
Posts (Atom)