"লেখা পড়া করে যে গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে" এই প্রবাদ শুনেই একজন ছাত্র/ছাত্রী প্রথম স্বপ্ন দেখা শুরু করে।কিন্তু তাদের এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য তাদের বাবা মার জন্মের পর থেকেই একরকম যুদ্ধে নামতে হয়।তাদের বাচ্চা যখন তার বাবা মাকে চিনতে শুরু করেছে তখনই তার ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে এক গাঁদা বইয়ের ঝুলি।তাকে বোঝানো হচ্ছে বড় হতে হলে তোমাকে অমুক স্কুলের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।তা না হলে সব শেষ।ভর্তি পরীক্ষা নামক যে মানসিক নির্যাতনটি করা হয় তাতে প্রায় বাচ্চারাই ৯০% মার্ক পায়।পাঁচ বছরের একটি শিশু যখন ৯০% মার্ক পেয়ে একটি ভাল স্কুলে ভর্তি হতে পারছেনা তখন আমরা সুশীল সমাজ কিভাবে বলি আমাদের দেশ শিক্ষা ক্ষেত্রে উন্নতি করছে!যখন ওই শিশুটি একটি নিন্ম মানের স্কুলে ভর্তি হয় তখন ই আবার সুশীল সমাজ তাকে কটাক্ষ করে।
এখানেই শেষ না।আমি সাধুবাদ জানাই পি এস সি এবং জে এস সি নামক দুইটা পরীক্ষা ব্যবস্থার।
যারা এই পরীক্ষা দুটোয় উত্তীর্ণ করবে তারাই পরবর্তী শ্রেণীতে উঠতে পারবে।
কিন্তু যখনই এস এস সি নামক পরীক্ষাটা শেষ হয় শুরু হয়ে যায় জিবনে গাড়ি ঘোড়া চড়ার জন্য নতুন এক পরীক্ষার,যেখানে ভাল কলেজের সংখ্যা খুবি কম অথচ এ প্লাসের সংখ্যা নিন্মমানের কলেজেও জায়গা হচ্ছেনা।তবুও ভাল কিছু করার আশায় কেউই পিছপা হয়না,এগিয়ে যায় সামনের দিকে।
এর পরেই একজন ছাত্র/ছাত্রীর জীবনের সব থেকে ভাল সময়,কিন্তু সবার কপালে জোটেনা সেই সময়টা।এইচ এস সি পরীক্ষার পর তাকে নামতে হয় এক ভয়াবহ জীবন মরণ যুদ্ধে যা কিনা তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে।কিন্তু বাংলাদেশ এত ছাত্র/ছাত্রী চায়না,সে চায় হাতে বাছা ১০০ জনের ভিতর থেকে ১০ জন আর বাকি ৯০ জনের কোন দায়িত্তই যেন তার না।
দেশের নামকরা প্রতিষ্ঠানই বুয়েট, মেডিকেল,পাব্লিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন দৈব শক্তির অধিকারী একজন ছাত্র/ছাত্রী পড়ে তখন তারই সাথে কলেজ পাঁশ করা ছাত্র/ছাত্রী কোথাও চান্স না পেয়ে সুশীল সমাজের কটাক্ষ খাচ্ছে।
এইসব ছাত্র/ছাত্রীদের ভিতরে যাদের বাবার টাকা বেশি তারা হয় বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে অথবা দেশের নামকরা কোন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু ওহে বাংলাদেশ আপনি ভুলে যাবেন না আপনি মধ্যবিত্ত আর নিন্মবিত্ত দিয়েই তৈরি।
যাদের বাবার অঢেল টাকা নেই তারা কি উচ্চ শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে নাকি বলবেন তাদের মেধা নেই।
আর কত মেধার পরীক্ষা নিবেন???
দেশে জাঁতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নামে এক বিশাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে।সেখানেও ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে পড়তে হয়।কিন্তু সেখানে নেই কোন শিক্ষাদান।যেটুকু করার তা ছাত্র/ছাত্রীকে নিজ উদ্বেগে করতে হয়।
আর যাদের জায়গা জাঁতীয় বিশ্ববিদ্যালইয়েও হচ্ছেনা তারা সাধারণ ডিগ্রী অথবা কোন নিন্মমানের কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কিন্তু সবার ভাগ্যে শেষ পর্যন্ত যাওয়া আর হয়না।কারন এসব প্রতিষ্ঠানে পড়তে গেলেও তাদের খরচ আওতার বাইরে চলে যায়।তাই অনেকেই উচ্চশিক্ষার আশা ছেড়ে চাকরীর পিছনে ছোটে এবং পেয়েও যায় অনেকে,হতে পারে চাকরিটা একটা অতি নিন্মমানের কিন্তু টাকা তো পাচ্ছে।কিন্তু যখন ঐ ছাত্র/ছাত্রি তারই সহপাঠীদের দেখে কোন উচ্চতর পদে তখন নিজের উপর দোষ চাপানো ছাড়া আর কিছুই থাকে না,আর একটু পড়তে পারলে হয়ত আমিও ঐ অবস্থানে যেতে পারতাম............
আমি ধিক্কার জানাই ঐ অবস্থানের যেখানে মেধার সঠিক মূল্যায়ন নাই যেখানে ৯০ভাগ ছাত্রছাত্রী বঞ্চিত হয় ভাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে যেখানে একজন স্নাতক ডিগ্রী নিয়ে আজ দিনমজুর ধিক্কার সে সমাজ ব্যবস্থার।
এখানেই শেষ না।আমি সাধুবাদ জানাই পি এস সি এবং জে এস সি নামক দুইটা পরীক্ষা ব্যবস্থার।
যারা এই পরীক্ষা দুটোয় উত্তীর্ণ করবে তারাই পরবর্তী শ্রেণীতে উঠতে পারবে।
কিন্তু যখনই এস এস সি নামক পরীক্ষাটা শেষ হয় শুরু হয়ে যায় জিবনে গাড়ি ঘোড়া চড়ার জন্য নতুন এক পরীক্ষার,যেখানে ভাল কলেজের সংখ্যা খুবি কম অথচ এ প্লাসের সংখ্যা নিন্মমানের কলেজেও জায়গা হচ্ছেনা।তবুও ভাল কিছু করার আশায় কেউই পিছপা হয়না,এগিয়ে যায় সামনের দিকে।
এর পরেই একজন ছাত্র/ছাত্রীর জীবনের সব থেকে ভাল সময়,কিন্তু সবার কপালে জোটেনা সেই সময়টা।এইচ এস সি পরীক্ষার পর তাকে নামতে হয় এক ভয়াবহ জীবন মরণ যুদ্ধে যা কিনা তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে।কিন্তু বাংলাদেশ এত ছাত্র/ছাত্রী চায়না,সে চায় হাতে বাছা ১০০ জনের ভিতর থেকে ১০ জন আর বাকি ৯০ জনের কোন দায়িত্তই যেন তার না।
দেশের নামকরা প্রতিষ্ঠানই বুয়েট, মেডিকেল,পাব্লিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন দৈব শক্তির অধিকারী একজন ছাত্র/ছাত্রী পড়ে তখন তারই সাথে কলেজ পাঁশ করা ছাত্র/ছাত্রী কোথাও চান্স না পেয়ে সুশীল সমাজের কটাক্ষ খাচ্ছে।
এইসব ছাত্র/ছাত্রীদের ভিতরে যাদের বাবার টাকা বেশি তারা হয় বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে অথবা দেশের নামকরা কোন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু ওহে বাংলাদেশ আপনি ভুলে যাবেন না আপনি মধ্যবিত্ত আর নিন্মবিত্ত দিয়েই তৈরি।
যাদের বাবার অঢেল টাকা নেই তারা কি উচ্চ শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে নাকি বলবেন তাদের মেধা নেই।
আর কত মেধার পরীক্ষা নিবেন???
দেশে জাঁতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নামে এক বিশাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে।সেখানেও ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে পড়তে হয়।কিন্তু সেখানে নেই কোন শিক্ষাদান।যেটুকু করার তা ছাত্র/ছাত্রীকে নিজ উদ্বেগে করতে হয়।
আর যাদের জায়গা জাঁতীয় বিশ্ববিদ্যালইয়েও হচ্ছেনা তারা সাধারণ ডিগ্রী অথবা কোন নিন্মমানের কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কিন্তু সবার ভাগ্যে শেষ পর্যন্ত যাওয়া আর হয়না।কারন এসব প্রতিষ্ঠানে পড়তে গেলেও তাদের খরচ আওতার বাইরে চলে যায়।তাই অনেকেই উচ্চশিক্ষার আশা ছেড়ে চাকরীর পিছনে ছোটে এবং পেয়েও যায় অনেকে,হতে পারে চাকরিটা একটা অতি নিন্মমানের কিন্তু টাকা তো পাচ্ছে।কিন্তু যখন ঐ ছাত্র/ছাত্রি তারই সহপাঠীদের দেখে কোন উচ্চতর পদে তখন নিজের উপর দোষ চাপানো ছাড়া আর কিছুই থাকে না,আর একটু পড়তে পারলে হয়ত আমিও ঐ অবস্থানে যেতে পারতাম............
আমি ধিক্কার জানাই ঐ অবস্থানের যেখানে মেধার সঠিক মূল্যায়ন নাই যেখানে ৯০ভাগ ছাত্রছাত্রী বঞ্চিত হয় ভাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে যেখানে একজন স্নাতক ডিগ্রী নিয়ে আজ দিনমজুর ধিক্কার সে সমাজ ব্যবস্থার।
No comments:
Post a Comment